দ্বাদশ জ্যোতির্লিঙ্গ দর্শন – সাথে প্রতিটি ক্ষেত্রে বিশেষ পূজা এবং অভিষেক আমার কাছে এক বাড়তি পাওনা।
প্রত্যেক মানুষের ভিন্ন ভিন্ন স্বপ্ন ইচ্ছা থাকে রোজগার করবো এবং নিজেকে প্রতিষ্ঠিত করবো তার সাথে একটা মোটা অঙ্কের অর্থ রোজগার- সেটা যে আমার ও নেই সেটা নয় আমার ও পুরোপুরি আছে । কিন্তু রোজগার করবো – খাবো- সংসার চালাবো – ঘুরবো তার সাথে সাংসারিক দায়িত্ব পালন , কিছুটা সামাজিক দায়বদ্ধতা তারপর একদিন মরে যাবো। কিন্ত ধর্ম আর ধার্মিক বোধ ও ধর্ম পালন করতে জানতে হবে ঈশ্বর কে- তাই চেষ্টা করতে লাগলাম যদি সম্ভব হয় ( চেষ্টা করতে ক্ষতি তো নেই)। তাই স্বপ্ন কে বাস্তবায়ন করতে শুরু হল A DEVINE JOURNEY
দেড় বছর আগে প্ল্যান শুরু – চার ধাম সহ দ্বাদশ জ্যোতির্লিঙ্গ এবং তেত্রিশ টি সতী পীঠ এবং ৩ টি মঠ ( বাকি ১টি) অতিরিক্ত কাঞ্চি কামাকোটি মঠ ও মন্দির, অমর কণ্টক , ত্রিবেণী , তিরুপতি বালাজি, কুরুক্ষেত্র,গঙ্গাসাগর সহ বেশ কিছু তীর্থ স্থান পরিক্রমা শেষ করতে সক্ষম হলাম ( আমার কাছে জানার সবে মাত্র শুরু) ।
সাথে আমার বিশেষ পাওয়া অনন্ত শ্রী বিভূষিত পুরি পীঠাধীশ্বর জগত গুরু শঙ্করাচার্য স্বামী নিশ্চলানন্দ সরস্বতী মহারাজ এর আশির্বাদ ।
এই মুহূর্তে আমি নিজে কে নিজের কাছে খুব গর্বিত।
কারন নিজের ইচ্ছাশক্তি ও ইশ্বরে ভক্তির শক্তি পারে না আটকাতে এমন কোনো শক্তি।
Summery – ঈশ্বর আছে প্রতি টা মুহূর্তে প্রতিটা ক্ষেত্রে প্রতিটি জায়গা তে এটা আমার বাস্তব অভিজ্ঞতা । ঈশ্বর ই শেষ কথা – আমি গর্বিত আমি সনাতনী ঈশ্বর বিশ্বাসী একজন হিন্দু ব্রাহ্মণ কুলের সন্তান।
আমি বিশেষ ধন্যবাদ জানাই আমার এই journey তে আমার অর্ধাঙ্গিনীর সহযোগিতা প্রতিটি মূহুর্তে, আমার গুরুদেব, আমার মা, সন্তান ,ও পরিবারের সাহায্য এবং যিনি আমার সহযোগি নিজের দাদার মতন সুজিত পাঠক ও তার পরিবার এছাড়াও আরো অনেক শুভাকাঙ্ক্ষী।
জয় গুরুদেব -হর হর মহাদেব- জয় জগন্নাথ